তড়িৎ (Electricity) র গুরুত্বপূর্ণ সূত্র, একক ও প্রশ্নোত্তর SSC, WBCS, RRB, WBP ইত্যাদি কম্পারেটিভ এক্সামের জন্য সহজ বাংলায়।
তড়িৎ (Electricity)
* তড়িৎ দুই প্রকার – স্থির তড়িৎ ও প্রবাহী তড়িৎ
* তড়িৎ(+ve) এবং(-ve) এটি প্রথম বলেন Benjamin Franklin
// পরিবাহী(Conductor)
* যারা তড়িৎ পরিবহন করে তাদের পরিবাহী বলে।
* সমস্ত ধাতু,অ্যাসিড,মানুষের শরীর এগুলি পরিবাহী
* তড়িৎ এর সব থেকে সুপরিবাহী হল রুপা (Silver)
এবং তাপেরও সবথেকে ভালো পরিবাহী হল রুপা।
* গ্রাফাইট অধাতু হয়েও তড়িৎ পরিবহন করতে সক্ষম।
// তড়িৎ শক্তির উৎস
* তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র : তাপশক্তি TO তড়িৎ শক্তি
* জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র : স্থিতিশক্তি TO তড়িৎ শক্তি
* তড়িৎ কোষ (ব্যাটারি) : রাসায়নিক শক্তি TO তড়িৎ শক্তি
* পারমাণবিক শক্তি : পারমাণবিক শক্তি TO তড়িৎ শক্তি
à যারা তড়িৎ পরিবহন করতে পারেনা তাদের অন্তরক বলে।
// অর্ধপরিবাহী (Semi Conductor)
* যেগুলো তড়িৎ এর সুপরিবাহী তাদের উষ্ণতা বাড়ালে রোধ বেড়ে যায় ফলে পরিবাহিতা কমে যায়। কিন্তু অর্ধপরিবাহী তাপমাত্রা বাড়ালে তাদের রোধ কমে ফলে পরিবাহিতা বাড়ে, তাই উচ্চ উষ্ণতায় অর্ধপরিবাহী ব্যবহার করা হয়।
* অর্ধপরিবাহী হল পরিবাহী বা অন্তরকের মাঝে।
* জার্মেনিয়াম ও সিলিকন হল অর্ধপরিবাহীর উদাহরণ।
* 0°K (-273°k) উষ্ণতায় সমস্ত অর্ধপরিবাহী অন্তরক হয়ে যায়। [WBCS – 2021]
* অর্ধপরিবাহীর উষ্ণতা বাড়লে রোধ হ্রাস পায় তাই রোধাঙ্ক হ্রাস পায়।
// কুলম্বের সূত্র
* দুটি বিন্দু আধানের মধ্যে ক্রিয়াশীল তড়িৎ আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বলের মান আধান দ্বয়ের গুণফলের সমানুপাতিক ও তাদের কেন্দ্র দ্বয়ের দূরত্বের বর্গের ব্যাস্তানুপাতিক।
F ↔ Q1 Q2/r2
* কুলম্বের সূত্র প্রযোজ্য শুধু স্থির তড়িতের ক্ষেত্রে, প্রবাহী তড়িৎ এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
* তড়িৎ আধানের CGS একক স্ট্যাট কুলম্ব
SI একক কুলম্ব
* Electric Field intensity এর SI একক Newton/coulomb
* ধারকত্ব(Capasitor) এর SI একক Farad
চল তড়িৎ (Current Electricity)
* তড়িৎ প্রবাহ দুই প্রকার
1) সমপ্রবাহ বা একমুখী প্রবাহ(Direct Current /DC)
* এক্ষেত্রে তড়িৎ প্রবাহ সবসময় একই দিকে হয় অর্থাৎ তড়িৎ প্রবাহের অভিমুখ পরিবর্তন হয় না।
[An Electric Current Whoose Magnitude & Direction does not Change with time ]
* উদা – Electric cell,Battery,DC dynamo
2) পরিবর্তিত প্রবাহ(Alternating Current/AC)
* An Electric Current Whoose Magnitude Change Continiously but Direction Change Periodically
* উদা – বাড়ির বিদ্যুৎ,AC Dynamo,Transformer
* DC অপেক্ষা AC ব্যবহারে সুবিধা বেশি।
* DC কে AC তে রূপান্তর করা হয় কনভার্টার এর দ্বারা।
* AC কে DC তে রূপান্তর করা হয় রেকটিফায়ারের দ্বারা।
// তড়িৎ কোষ(Electric Cell)
* দু প্রকার – 1) Primary Cell 2) Secondary Cell
1)Primary Cell :- Chemical Energy à Electric Energy
উদা – ভোল্টিয় কোশ, Dry Cell ইত্যাদি।
2) Secondary Cell :- Electric Energy à Chemical Energy à Electric Energy
* এগুলি Charge দিয়ে ব্যবহার করা যায়।
উদা – মোবাইল ফোনের ব্যাটারি, মোটর বাইকের ব্যাটারি,Emergency Light এর ব্যাটারি।
//বিভিন্ন ধরনের তড়িৎ কোষ
1) সরল ভোল্টিয় কোষ(Voltic Cell)
* আবিষ্কারক – আলসেন্দ্রা ভোল্টা
* সক্রিয় তরল – H2SO4
* তড়িচ্চালক বল – 1.08 Volt
* এতে তামা ও জিংকের রড থাকে
3)শুষ্ক কোষ(Dry Cell)
* আবিষ্কারক কার্ল গার্সনর
* তড়িচ্চালক বল – 1.5 Volt
* টর্চ,রেডিও,সাইকেলের আলো ইত্যাদিতে ব্যবহার হয়।
//Rheostat :- রোধের পরিবর্তন ও প্রবাহের পরিবর্তন করতে ব্যবহার হয়।
// তড়িৎ বিভব(Electric Potential)
* তড়িৎ বিভব(V) = V = à W = VQ
* CGS একক স্ট্যাটভোল্ট ;SI একক ভোল্ট 1 স্ট্যাটভোল্ট = 300 ভোল্ট
// বিভব প্রভেদ(Potential Difference)
* একটি একক ধনাত্মক আধান কি কোন তড়িৎ ক্ষেত্রে দুটি নির্দিষ্ট বিন্দুর মধ্যে একটি থেকে অন্যটিতে স্থানান্তরিত করতে প্রয়োজনীয় কার্যকে বিভব প্রভেদ বলে।
* CGS একক স্ট্যাটভোল্ট W = VQ
* SI একক ভোল্ট
// তড়িৎ চালক বল(Electromotive Force) EMF
* কোন তড়িৎ উৎস এর ভিতর দিয়ে নিম্ন বিভব থেকে উচ্চ বিভবে একক পরিমাণ ধনাত্মক আধান স্থানান্তরিত করতে যে পরিমাণ কার্যসম্পাদন করতে হয়, সেই পরিমাণ কার্যকে তড়িৎ উৎসের তড়িৎচালক বল বলে।
* CGS একক স্ট্যাটভোল্ট ; SI একক ভোল্ট
Note-
* তড়িৎ বিভব,বিভব প্রভেদ ও তড়িৎচালক বল এদের প্রত্যেকের CGS একক স্ট্যাটভোল্ট ; SI একক ভোল্ট
* পরিমাপক যন্ত্র
* তড়িৎচালক বল ↔ পোটেনশিওমিটার
* বিভব প্রভেদ ↔ ভোল্ট মিটার
* প্রবাহমাত্রা ↔ অ্যামমিটার
// তড়িৎ প্রবাহমাত্রা(Current Strength)
প্রবাহমাত্রা(I) =Q/t Q= It
CGS একক স্ট্যাট অ্যাম্পিয়ার ; SI একক অ্যাম্পিয়ার
Notes-
* বেশিরভাগ ধাতু তড়িৎ সুপরিবাহী, কারণ ধাতুগুলিতে মুক্ত ইলেকট্রনের সংখ্যা বেশি থাকে।
* তড়িৎ বিভব বিভব প্রভেদ স্কেলার রাশি।
* পৃথিবীর বিভব এর মান 0 ধরা হয়।
* দুটি আধানের মধ্যে ক্রিয়াশীল বলের পরিমাণ সর্বপ্রথম নির্ণয় করেন চার্লস কুলম্ব।
* কুলম্বের সূত্র নিউটনের তৃতীয় গতিসূত্র মেনে চলে।
* তড়িৎ বল একপ্রকার সংরক্ষী বল।
* তড়িৎচালক বল(EMF) একপ্রকার শক্তি। (বল নয়)
* তড়িৎ কোষে DC প্রবাহ হয়।
// ওহমের সূত্র
* উষ্ণতা ও অন্যান্য ভৌত অবস্থা ঠিক থাকলে কোন ধাতব ও পরিবাহীর মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহমাত্রা বিভব প্রভেদের সমানুপাতিক।
V=IR R = রোধ
// Resistance(রোধ)
* যে ধর্মের জন্য কোন পরিবাহী ওর মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ কে বাধা দেয়, তাকে রোধ বলে।
CGS একক স্ট্যাট ওহম
SI একক ভোল্ট/অ্যাম্পিয়ার = ওহম
// ওহমীয় পরিবাহী
* যেসব বৈবাহিক সূত্র মেনে চলে, উদাহরণ- রুপা,তামা,লোহা
// অওহমীয় পরিবাহী
* যেসব পরিবাহী ওহমের সূত্র মেনে চলে না।
উদাহরণ – অর্ধপরিবাহী (জার্মেনিয়াম,সিলিকন ইত্যাদি) ডায়োড ভালব,ট্রায়োড,তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ।
// রোধ কোন কোন বিষয়ের উপর নির্ভর করে
* দৈর্ঘ্য (l) – সমানুপাতিক
* প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল(A) – ব্যস্তানুপাতিক
* উষ্ণতা – ধাতব ও পরিবাহীতে উষ্ণতা বাড়লে রোধ বাড়ে। অর্ধপরিবাহীতে উষ্ণতা বাড়ালে রোধ কমে। ম্যাঙ্গানিন,ইনভার এদের রোধ উষ্ণতার উপর নির্ভর করে না।
* আলোর উপর – সেলেনিয়াম ধাতুর উপর আলো পড়লে তার রোধ কমে যায়।
// রোধাঙ্ক(Resistivity)/ আপেক্ষিক রোধ(Specific Resistance)
R ↔ l/A ρ =AR/l
এই হল রোধাঙ্ক ρ CGS একক ওহম সেমি
SI একক ওহম মিটার
* রোধ বাড়লে রোধাঙ্ক বাড়ে।
* রোধাঙ্ক পরিবাহীর আকার বা আকৃতির ওপর নির্ভর করে না কিন্তু উপাদানের প্রকৃতি ও তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে।
// পরিবাহিতা(Conductance) (k)
রোধের অনোন্যকে পরিবাহীতা বলে k =1/ρ
Ohm-1 = mho = সিমেন্স
//পরিবাহিতাঙ্ক (Specific Conductivity) (
* রোধাঙ্কের অনোন্যক কে বলে পরিবাহীতাঙ্ক
SI একক = ওহম-1 মিটার-1 = মোহ মিটার-1= সিমেন্স মিটার-1
* রোধের অনোন্যক পরিবাহিতা
* রোধাঙ্কের অনোন্যক পরিবাহিতাঙ্ক
// রোধের সমবায়

1) শ্রেণী সমবায়(Series Combination)
তুল্য রোধ(Rs) = R1+R2+R3
* এতে রোধের পরিমাণ বেশি।
2) সমান্তরাল সমবায় (Parallel Combination)
* গৃহস্থলীর বর্তনী সমান্তরাল সমবায় যুক্ত থাকে।
*এতে তুল্য রোধের পরিমাণ কম হয়
তুল্য রোধ
Note:-
* অ্যামমিটার শ্রেণী সমবায় যুক্ত থাকে
* ভোল্টমিটার সমান্তরাল যুক্ত থাকে।
* আদর্শ অ্যামমিটারের রোধ শূন্য।
* আদর্শ ভোল্টমিটারের রোধ অসীম।
* উষ্ণতা বৃদ্ধিতে পরিবাহীর রোধ বাড়ে কারণ ইলেকট্রনের সংঘর্ষ বাড়ে।
* শর্ট সার্কিট হয় কারণ – প্রবাহমাত্রা খুব বেড়ে গেলে, শর্ট সার্কিট হলে রোধের মান শূন্য হয়।
* 0°k উষ্ণতায় অর্ধপরিবাহী à অন্তরক
পরিবাহীর রোধ শূন্য
* রোধ ও রোধাঙ্ক সবথেকে কম রুপাতে। তাই রুপার পরিবাহিতা সবথেকে বেশি।
// তড়িৎ প্রবাহের তাপীয় ফল
* পরিবাহীর মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ হলে তাপ উৎপন্ন হয়। এটি প্রমাণ করেন বিজ্ঞানী জুল।
* তড়িৎ প্রবাহের তাপীয় ফল সংক্রান্ত সূত্র দেন জুল।
//জুলের সূত্র
1) প্রথম সূত্র H ∝ I2 যখন R ও t স্থির
2) দ্বিতীয় সূত্র H∝ R যখন I ও t স্থির
3) তৃতীয় সূত্র H∝ t যখন I ও R স্থির
H = I2Rt H= উৎপন্ন তাপ ; I =প্রবাহমাত্রা ; R = রোধ ; t = প্রবাহের সময়
// তড়িৎ প্রবাহের তাপীয় ফলের কিছু প্রয়োগ
1) বৈদ্যুতিক বাতি(Electric Bulb)
* আবিষ্কার করেন আলফা এডিসন।
* ফিলামেন্ট তৈরি হয় টাংস্টেন ধাতুর দ্বারা (গলনাঙ্ক 3410°C)
* ফিলামেন্টের গলনাঙ্ক(3410°C) ও রোধাঙ্ক বেশি।
* ভেতরে থাকে নাইট্রোজেন ও আর্গন গ্যাস।
* টিউবলাইট ও CFL এ থাকে আর্গন ও পারদ বাষ্প
* Electric Energy to Light & Heat Energy
* বাল্ব এর ভেতরে উষ্ণতা 1500°C থেকে 2500°C
2) Tube Light
* ভেতরে থাকে আর্গন ও পারদ বাষ্প।
* দুই প্রান্তে থাকে বেরিয়াম অক্সাইড
* ভেতরে UV রশ্মি তৈরি হয়।
* চোকের কাজ আয়নিত করতে যে High Voltage এর প্রয়োজন হয় তা চোক তৈরি করে।
3) Compact Fluroscent Lamp (CFL)
* ভেতরে থাকে আর্গন ও পারদ বাষ্প
* Lamp খুলে লাগালে সবথেকে বেশি ক্ষতি হয় CFL এর
* LED – light Emmiting Diode
4) বৈদ্যুতিক হিটার
* এতে উচ্চ গলনাঙ্ক ও উচ্চ রোধাঙ্ক বিশিষ্ট নাইক্রোম তার থাকে।
* নাইক্রোম হল Ni + Fe + Cr এর সংকর ধাতু।
* উষ্ণতা প্রায় 800 – 1000°C পর্যন্ত হয়।
5) Electric Iron (ইস্ত্রি)
* এতেও নাইক্রোম তার থাকে।
* অন্তরক হিসেবে অভ্র ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
6) ফিউজ তার
* ফিউজ তার হল সিসা(75%) + টিন(25%) এর সংকর ধাতু।
* ফিউজ তারের উচ্চ রোধ ও নিম্ন গলনাঙ্ক হয়।
* এটি বৈদ্যুতিক মেইন লাইনের লাইভ তারের সাথে শ্রেণী সমবায়ে যোগ থাকে।
* AC,রেফ্রিজারেটর,টেলিভিশন,ইত্যাদি তে কার্টিজ টাইপ ফিউজ তার ব্যবহার করা হয়।
// তড়িৎ ক্ষমতা(Electric power)
* তড়িৎ ক্ষমতা(P) =W/t = VQ/T = V.I , W = VQ , Q = It
P = VI আবার, V = IR ,P = V2/R
* তড়িৎ ক্ষমতার SI একক হল ওয়াট
এবং বৃহত্তম একক গুলি হল – কিলোওয়াট,মেগাওয়াট
1 কিলোওয়াট = 1000 ওয়াট
1 মেগাওয়াট = 106 ওয়াট
// কিলোওয়াট ঘন্টা(kwh)
* বাড়িতে তড়িৎ শক্তি ব্যয়ের পরিমাপ করতে এই একক ব্যবহার করা হয়।
* এর অপর নাম – BOT (Board Of Trade Unit)
* 1 কিলোওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন কোন যন্ত্র 1 ঘন্টা ধরে সক্রিয় থাকলে যে পরিমাণ তড়িৎ শক্তি ব্যয়ীত হয় তাকে 1 কিলোওয়াট ঘন্টা বলে।
1 kwh = 3.6 x 106 জুল
1 BOT = 3.6 x 106 জুল
// Importent notes
* জুলের সূত্র শক্তির সংরক্ষণ সূত্র মেনে চলে।
* CFL Lamp এর মধ্যে অতি বেগুনি রশ্মি উৎপন্ন হয়।
* কোন বৈদ্যুতিক বাটির গায়ে 250V – 100W লেখা আছে। এর মানে বিভব প্রভেদ 250V হলে বাতিটি সর্বোচ্চ উজ্জ্বল অবস্থায় জ্বলবে এবং বাতিটি প্রতি সেকেন্ডে 100 জুল তড়িৎ শক্তি ব্যয় করবে।
* Electric Lamp,CFL,LED,টিউবলাইট এদের মধ্যে সবথেকে কম তড়িৎ শক্তি ক্ষয় করে – LED
* Lamp থেকে নির্গত আলোর পরিমাণের একক লুমেন
* ইলেকট্রিক যন্ত্রের ত্রুটি জানা যায় গ্যালভানোমিটার দ্বারা।
* ট্রান্সফরমার দ্বারা large AC কে Small AC এবং Small AC কে Large AC তে রূপান্তর করা হয়।
* একটি ইবোনাইট দন্ড ও একটি উলের ক্লথের সংঘর্ষে যে তড়িৎ উৎপন্ন হয় তা স্থির তড়িৎ এবং(-ve)
* 1 কুলম্ব = 9 x 109=Newton
* আকাশে যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় তা স্থির তড়িৎ।
* পরিবাহীর ব্যাস দ্বিগুণ করলে তার রোধ হবে গুন।
* পরিবাহীর দৈর্ঘ্য 3 গুণ করলে তার রোধ হবে 3 গুন।
* সংকর ধাতু গুলির রোধ ও রোধাঙ্ক শুদ্ধ ধাতু অপেক্ষা বেশি হয়।
* তড়িৎ এর সবথেকে ভালো পরিবাহী হল রুপা।
রুপার রোধাঙ্ক 1.60 x 10-9 ohm m
হীরার রোধাঙ্ক 1012 থেকে 1013 ohm m
* সৌরচুল্লির কার্যনীতি ও পাইরোমিটার এর কার্যনীতি একই।
* কোন আধান কে সমবিভব তলের কোন একটি বিন্দু থেকে অপর কোন বিন্দুতে আনতে কৃতকার্য শূণ্য।
* আধান ও আধানের মধ্যবর্তী দূরত্বের গুণফলকে বলে তড়িৎ দ্বিমেরু ভ্রামক।
* আদর্শ পরিবাহীর পরা বৈদ্যুতিক ধ্রুবকের মান অসীম।
* আদর্শ অন্তরকের পরা বৈদ্যুতিক ধ্রুবকের মান শূন্য।
* তড়িৎ ফ্লাক্স স্কেলার রাশি।
* MRI – Magnetic Resonance Imaging
* CT Scan –Computed Tomography
* তিন প্রকার তার দ্বারা গৃহস্থলীতে বিদ্যুৎ সংযোগ থাকে
1) Live (Colour –Red)
2) Neutral (Colour –Black)
3) Earth (Colour – Green)
// গাণিতিক সমস্যার সূত্রাবলী
Problems:-
1) 12 ohm রোধ বিশিষ্ট কোন পরিবাহীর ভেতর দিয়ে তড়িৎ প্রবাহিত হচ্ছে, 2 প্রান্তের বিভব প্রভেদ কত ?
V = IR , = 12 x 0.5 = 6V
2) 60V বিভব প্রভেদ লাগানো একটি ইলেকট্রিক হিটারে 4A তড়িৎ প্রবাহমাত্র চলে,যদি বিভব প্রভেদ বাড়িয়ে 120V হয় তবে হিটার টিতে কত প্রবাহ মাত্রা হবে ?
V = IR , 60 = 4R , R = 15
I =V/R = 120 /15= 8A
3) একটি পরিবাহী তারের দৈর্ঘ্য দ্বিগুণ করা হল তারটির রোধের কি পরিবর্তন হবে ? – 2 গুন হবে
4) একটি পরিবাহী তারের ব্যাসের দৈর্ঘ্য দ্বিগুণ করা হলে তার রোধ কি হবে ? গুন হবে
5) 2,3,4 ohm রোধ বিশিষ্ট তিনটি তারের তুল্য রোধ কত হবে?
যদি A) তাদের শ্রেণী সমবায় যোগ করা হয় ? 2+3+4 = 9 ohm
B) তাদের সমান্তরাল সমবায় যোগ করা হয়? = 1/2 +1/3 +1/4 = 13/12 ohm ANSWER 12/13 ohm
6) 6,8 ohm কে শ্রেণী সমবায় যুক্ত করলে ওই সমবায় কে 2.8V বিভব প্রভেদ যুক্ত করা হল, ওই সময়ের প্রবাহমাত্রা কত ?
R = 6+8 = 14 ohm , I = 2.8/14= 0.2 A
ফিজিক্সের একসাথে সমস্ত চ্যাপ্টার গুলির PDF ডাউনলোড করুন
কম্পিটিটিভ এক্সামের কঠিন অংক শর্ট ট্রিক দ্বারা খুব ছোট পদ্ধতিতে এবং সহজভাবে দেখুন
তড়িৎ (Electricity) Previous year MCQ
ALL QUESTIONS ARE TAKEN FORM RRB (NTPC,GrD,TECH,ALP,JE); SSC (CGL,CHSL,MTS,GD,STENO),WBPSC(WBCS,FOOD SI,CLERKSHIP,MISC.) WBP(COST. & SI) KP(COST. & SI) FROM THE YEAR 2000- 2024
- যারা তড়িৎ পরিবহণ করতে পারে তাদের কি বলে ? ১) পরিবাহী ২) কুপরিবাহি ৩) সুপরিবাহি ৪) অর্ধপরিবাহি
- তড়িতের সবথেকে ভালো সুপরিবাহি কোনটি ? ১) তামা ২) অ্যালুমিনিয়াম ৩) লোহা ৪) আয়রন
- কোনটি অধাতু হলেও তড়িৎ পরিবহণ করতে পারে ? ১) সালফার ২) নাইট্রোজেন ৩) ফসফরাস ৪) গ্রাফাইট
- ব্যাটারিতে কোন শক্তি কোন শক্তিতে রুপান্তরিত হয় ? ১) তড়িৎ থেকে তাপ ২) পারমানবিক থেকে তাপ ৩) রাসায়নিক থেকে তড়িৎ ৪) none
- নিচের কোনটি অর্ধপরিবাহির উদাহরন ? ১) জার্মেনিয়াম ২) রুপা ৩) তামা ৪) সোনা
- কোন উষ্ণতায় অর্ধপরিবাহি অন্তরকের মতো কাজ করে ? 1) 273k 2) 0k 3) 373k 4) 473k
- অর্ধপরিবাহির উষ্ণতা বাড়ালে রোধের কি পরিবর্তন হয় ? ১) বাড়ে ২) কমে ৩) একই থাকে ৪) অসীম
- কুলম্বের সূত্র কোন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ? ১) স্থির তড়িৎ ২) চল তড়িৎ ৩) দুটোই ৪) none
- দুটি বস্তুর মধ্যবর্তী দূরত্ব বাড়ালে তাদের আকর্ষন বলের মান ১) বৃদ্ধি পাবে ২) হ্রাস পাবে ৩) একই থাকবে ৪) অসীম
- তড়িৎ আধানের একক কী ? ১) ভোল্ট ২) কুলম্ব ৩) অ্যাম্পিয়ার ৪) ওহম
- বিভবপ্রভেদের একক কি ? ১) ভোল্ট ২) কুলম্ব ৩) অ্যাম্পিয়ার ৪) ওহম
- প্রবাহমাত্রার একক কি ? ১) ভোল্ট ২) কুলম্ব ৩) অ্যাম্পিয়ার ৪) ওহম
- রোধের একক কি ? ১) ভোল্ট ২) কুলম্ব ৩) অ্যাম্পিয়ার ৪) ওহম
14. AC কে DC তে রুপান্তর হয় কিসের দ্বারা ? ১) রেক্টিফায়ার ২) কনভাটার ৩) ট্রান্সফর্মার ৪) none
15. DC কে AC তে রুপান্তর হয় কিসের দ্বারা ? ১) রেক্টিফায়ার ২) কনভাটার ৩) ট্রান্সফর্মার ৪) none
16. ব্যাটারির মধ্যে কোন অ্যাসিড থাকে ? ১) হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড ২) নাইট্রিক অ্যাসিড ৩) সালফিউরিক অ্যাসিড ৪) none
17. তড়িৎ বিভব =? ১) কার্য * আধান ২) কার্য + আধান ৩) কার্য/আধান ৪) None
18. তড়িতচালক বল পরিমাপ করা হয় কিসের দ্বারা ? ১) পোটেনশিওমিটার ২) ভোল্টমিটার ৩) অ্যামমিটার ৪) none
19. বিভবপ্রভেদ পরিমাপ করা হয় কিসের দ্বারা ? ১) পোটেনশিওমিটার ২) ভোল্টমিটার ৩) অ্যামমিটার ৪) none
20. প্রবাহমাত্রা পরিমাপ করা হয় কিসের দ্বারা ? ১) পোটেনশিওমিটার ২) ভোল্টমিটার ৩) অ্যামমিটার ৪) none
21. প্রবাহমাত্রা = ১) আধান * সময় ২) আধান + সময় ৩) আধান/সময় ৪) None
22. কিসের জন্য পরিবাহী তড়িৎ পরিবহণ করে ? ১) ইলেকট্রন ২) প্রোটন ৩) নিউট্রন ৪) পজিট্রন
23. দুটি আধানের মধ্যে ক্রিয়াশিল বল প্রথম নির্নয় করেন ? ১) নিউটন ২) জুল ৩) কুলম্ব ৪) হুক
24. তড়িতকোশে কোন পরিবাহী হয় ? 1) AC 2) DC 3) দুটোই ৪) none
25. প্রবাহমাত্রা ও বিভবপ্রভেদের সম্পর্ক কোন বিজ্ঞানী দেন ? ১) আইনস্টাইন ২) ওহম ৩) জুল ৪) পাস্কাল
26 . বিভবপ্রভেদ = ১) প্রবাহমাত্রা + রোধ ২) প্রবাহমাত্রা * রোধ ৩) প্রবাহমাত্রা /রোধ ৪) none
27. রোধ = ? ১) বিভবপ্রভেদ / প্রবাহমাত্রা ২) বিভবপ্রভেদ * প্রবাহমাত্রা ৩) বিভবপ্রভেদ + প্রবাহমাত্রা ৪) none
28. পরিবাহির দৈর্ঘ্য বেশি হলে তার রোধের পরিমান ? ১) বাড়ে ২) কমে ৩) একই থাকে ৪) 0
29. পরিবাহির প্রস্তছেদের ক্ষেত্রফল বেশি হলে রোধের পরিমান – ১) বাড়ে ২) কমে ৩) একই থাকে ৪) 0
30. রোধাঙ্কের একক কি ? ১) ওহম/মিটার ২) ওহম-মিটার ৩) মিটার/ওহম ৪) মিটার কেলভিন
31. পরিবাহিতার একক কি ? ১) ওহম ২) mho ৩) ওহম-মিটার ৪) none
32. অ্যামমিটার কোন সমবায়ে যুক্ত থাকে ? ১) শ্রেনী ২) সমান্তরাল ৩) দুটোই ৪) none
33. ভোল্টমিটার কোন সমবায়ে যুক্ত থাকে ? ১) শ্রেনী ২) সমান্তরাল ৩) দুটোই ৪) none
34. শট সার্কিট কখন হয় ? যখন প্রবাহমাত্রার মান – ১) খুব বেড়ে যায় ২)খুব কমে যায় ৩) একই থাকে ৪) none
35.তড়িতপ্রবাহের ফলে যে তাপ উৎপন্ন হয় , এই সংক্রান্ত সূত্র প্রথম কে দেন ? ১) জুল ২) পাস্কাল ৩) ফারাডে ৪) নিউটন
36. পরিবাহির প্রবাহমাত্রা বাড়লে উৎপন্ন তাপের মান -১) বাড়বে ২) কমবে ৩) 0 ৪) অসীম
37. পরিবাহির রোধ বাড়লে উৎপন্ন তাপের মান -১) বাড়বে ২) কমবে ৩) 0 ৪) অসীম
38. পরিবাহির প্রবাহের সময় বাড়ালে উৎপন্ন তাপের মান -১) বাড়বে ২) কমবে ৩) 0 ৪) অসীম
39. বৈদ্যুতিক বাতি কে আবিস্কার করেন ? ১) নিউটন ২) জুল ৩) এডিসন ৪) পাস্কাল
40. ফিলামেন্ট কোন ধাতু দিয়ে তৈরি ? ১) টাংস্টেন ২) নাইক্রোম ৩) পারদ ৪) লোহা
41.বৈদ্যুতিক বাতিতে কোন গ্যাস থাকে (ফিলামেন্ট ল্যাম্প ) ১) আর্গন ২) নাইট্রোজেন ৩) পারদ বাষ্প ৪) a+b
42. CFL ল্যাম্পে কোন গ্যাস থাকে ? ১) আর্গন ২) পারদ বাষ্প ৩) নাইট্রোজেন ৪) a+b
43. বৈদ্যুতিক হিটারে কোন ধাতু থাকে ? ১) টাংস্টান ২) নাইক্রোম ৩) লোহা ৪) অ্যালুমিনিয়াম
44.ইলেকট্রিক আয়রনে কোন গ্যাস থাকে ? ১) টাংস্টান ২) নাইক্রোম ৩) লোহা ৪) অ্যালুমিনিয়াম
45.ইলেকট্রিক আয়রনে অন্তরক হিসাবে কি ব্যবহৃত হয় ? ১) সালফার ২) কাচ ৩) অর্ভ ৪) চিনামাটি
46. ফিউজতার কি দিয়ে গঠিত ? ১) সিসা ২) টিন ৩) দুটোই ৪) none
47.ফিউজ তারের বৈশিষ্ট কোনটি ? ১) উচ্চ রোধ ও নিম্ন গলনাঙ্ক ২)উচ্চ রোধ ও উচ্চ গলনাঙ্ক ৩) নিম্নরোধ উচ্চ গলনাঙ্ক ৪) নিম্নরোধ নিম্ন গলনাঙ্ক
48. তড়িৎ ক্ষমতা (p) = ? 1) বিভবপ্রভেদ * প্রবাহমাত্রা ২) বিভবপ্রভেদ/প্রবাহমাত্রা ৩) বিভবপ্রভেদ + প্রবাহমাত্রা ৪) none
49. তড়িৎ ক্ষমতার S.I একক কি ? ১) ওয়াট ২) কিলোওয়াট ৩) জুল ৪) আর্গ
50. বাড়িতে তড়িৎ শক্তি ব্যয়ের পরিমাপ করতে কোন একক ব্যবহার করা হয় ? ১)ওয়াট ২) KWH ৩) জুল ৪) নিউটন
51. 1 KWH = কত জুল ? ১) 3.6*105 2) 3.6*106 3) 6.3*106 4) none
52. নিচের কোনটি তড়িতশক্তি সবথেকে কম ক্ষয় করে ? 1) CFL 2) টিউব লাইট 3) ফিলামেন্ট বাতি ৪) L.E.D
53. পরিবাহির ব্যাস দ্বিগুণ করলে তার রোধ কত গুন হবে ? 1) 2 2) ½ 3) 4 4) ¼
ANSWER
1.a 2.a 3.d 4.c 5.a 6.b 7.b 8.a 9.b 10.b
11.a 12.c 13.d 14.a 15.b 16.c 17.c 18.a 19.b 20.c
21.c 22.a 23.c 24.b 25.b 26.b 27.a 28.a 29.b 30.b
31.b 32.a 33.b 34.a 35.a 36.a 37.a 38.a 39.c 40.a
41.b 42.d 43.b 44.b 45.c 46.c 47.a 48.a 49.a 50.b
51.b 52.d 53.d
ফিজিক্সের একসাথে সমস্ত চ্যাপ্টার গুলির PDF ডাউনলোড করুন
কম্পিটিটিভ এক্সামের কঠিন অংক শর্ট ট্রিক দ্বারা খুব ছোট পদ্ধতিতে এবং সহজভাবে দেখুন